ট্রাডিশনাল মার্কেটিং ব্যবস্থা
বন্ধুরা!
আশাকরি। নেটওয়ার্ক মার্কেটিং বিষয়টা নিয়ে আমাদের বোঝার ক্ষেত্রে আর কোনো অসুবিধা থাকার কথা নয়।
তবুও তুলনামূলক ভাবে আরও একবার দেখে নেওয়া যাক ট্রাডিশনাল মার্কেটিং ও নেটওয়ার্ক মার্কেটিং বিষয়ে।
আশাকরি। নেটওয়ার্ক মার্কেটিং বিষয়টা নিয়ে আমাদের বোঝার ক্ষেত্রে আর কোনো অসুবিধা থাকার কথা নয়।
তবুও তুলনামূলক ভাবে আরও একবার দেখে নেওয়া যাক ট্রাডিশনাল মার্কেটিং ও নেটওয়ার্ক মার্কেটিং বিষয়ে।
আমরা জানি বা দেখতে পায়। ট্রাডিশনাল মার্কেটিং ব্যবস্থাপনায় যে বিষয়গুলো একান্ত ভাবে প্রয়োজন পড়ে বা দরকার হয়। সেগুলো হল : -
১। স্থান :
যে স্থানে দোকান চালাবো। অর্থাৎ এমন এক স্থান যেখানে লোকজনের সমাগম বা আসাযাওয়া বেশি থাকে। দিনের বেশির ভাগ সময় বা বিশেষ বিশেষ দিনে ।
যে স্থানে দোকান চালাবো। অর্থাৎ এমন এক স্থান যেখানে লোকজনের সমাগম বা আসাযাওয়া বেশি থাকে। দিনের বেশির ভাগ সময় বা বিশেষ বিশেষ দিনে ।
২। কার্যকরী মূলধন :
দোকান চালানোর জন্য বা দিনের পর দিন কাস্টোমারদের যে প্রয়োজন পড়ে। সেই সব পণ্যদ্রব্য সব সময়ে যোগান দেওয়ার রাখার জন্য তা গচ্ছিত রাখতে হবে। যার জন্য বেশি পরিমানে পুঁজির দরকার।
দোকান চালানোর জন্য বা দিনের পর দিন কাস্টোমারদের যে প্রয়োজন পড়ে। সেই সব পণ্যদ্রব্য সব সময়ে যোগান দেওয়ার রাখার জন্য তা গচ্ছিত রাখতে হবে। যার জন্য বেশি পরিমানে পুঁজির দরকার।
৩। বিনিয়োগ :
এই ব্যবসাতে এক বড় বা বেশি পরিমানে অর্থ বিনিয়োগ করতে হয়।
এই ব্যবসাতে এক বড় বা বেশি পরিমানে অর্থ বিনিয়োগ করতে হয়।
৪। মালের মজুত :
এছাড়াও বেশি বেশি করে চাহিদা ভিত্তিক মালের বড় মজুত রাখার দরকার পড়ে।
এছাড়াও বেশি বেশি করে চাহিদা ভিত্তিক মালের বড় মজুত রাখার দরকার পড়ে।
৫। লোকশক্তি :
এই ব্যবসা চালানোর জন্য দক্ষ লোকজন রাখতে হবে। সেটা আবার দরকার ভিত্তিক বিশেষ বিষয়ে দক্ষ লোক হতে হবে। এর জন্য খরচ বেশি করতে হবে।
এই ব্যবসা চালানোর জন্য দক্ষ লোকজন রাখতে হবে। সেটা আবার দরকার ভিত্তিক বিশেষ বিষয়ে দক্ষ লোক হতে হবে। এর জন্য খরচ বেশি করতে হবে।
৬। পরিকাঠামো :
ব্যবসা চালানোর জন্য দোকান ঘর ও সেই সঙ্গে সব সময় মালের মজুত ঘরও রাখতে হবে। এর জন্য বাড়তি পুঁজি লাগাতে হবে।
এক সফল ব্যবসা চালানোর জন্য বড় বিনিয়োগ করার সঙ্গে সঙ্গে অন্যান্য বিষয়গুলো ব্যবসাতে লগ্নি করতে হবে। উপরন্তু ব্যবসা চলবে কি চলবে না তা গ্যারান্টিভাবে বলা যায় না। এই সিস্টেমে ব্যবসা করতে হলে সাধারণ মধ্যবিত্ত মানুষের হাতের নাগালের বাইরে বলা যায়। তাঁদের ইচ্ছা থাকলেও করা সম্ভম হয়ে ওঠে না।
অন্যদিকে নেটওয়ার্কিং ব্যবসা চালানোর জন্য বা ব্যবসা শুরু করার জন্য এত কিছুর দরকার পড়ে না। যে কোনো আইনত গ্রাহ্য বিশ্বস্থ এবং বিশেষ বিশেষ ক্ষেত্রে সরকার স্বীকৃত মানদন্ড পালন করে চলছে। তা অবশ্যই দেখে নিয়ে। তবেই সেই সব কোম্পানী নির্বাচন করতে হবে।
ব্যবসা চালানোর জন্য দোকান ঘর ও সেই সঙ্গে সব সময় মালের মজুত ঘরও রাখতে হবে। এর জন্য বাড়তি পুঁজি লাগাতে হবে।
এক সফল ব্যবসা চালানোর জন্য বড় বিনিয়োগ করার সঙ্গে সঙ্গে অন্যান্য বিষয়গুলো ব্যবসাতে লগ্নি করতে হবে। উপরন্তু ব্যবসা চলবে কি চলবে না তা গ্যারান্টিভাবে বলা যায় না। এই সিস্টেমে ব্যবসা করতে হলে সাধারণ মধ্যবিত্ত মানুষের হাতের নাগালের বাইরে বলা যায়। তাঁদের ইচ্ছা থাকলেও করা সম্ভম হয়ে ওঠে না।
অন্যদিকে নেটওয়ার্কিং ব্যবসা চালানোর জন্য বা ব্যবসা শুরু করার জন্য এত কিছুর দরকার পড়ে না। যে কোনো আইনত গ্রাহ্য বিশ্বস্থ এবং বিশেষ বিশেষ ক্ষেত্রে সরকার স্বীকৃত মানদন্ড পালন করে চলছে। তা অবশ্যই দেখে নিয়ে। তবেই সেই সব কোম্পানী নির্বাচন করতে হবে।
নেটওয়ার্ক মার্কেটিং কোম্পানির সঙ্গে যুক্ত হয়ে। ডিস্ট্রিবিউটরশীপ নিয়ে। বিভিন্ন কোম্পানির, যার যেমন নিয়ম নীতি রয়েছে সেই হিসাবে, নূন্যতম পুঁজি লাগিয়ে দরকার মত প্রোডাক্ট কিনে, ব্যবসা শুরু করতে পারা যায়।
সেই সঙ্গে এতে কোনো সেই রকম স্থান দরকার পড়ে না। যে কোনো স্থান অর্থাৎ সে পাহাড়ি এলাকা দুর্গম এলাকা তার কোনো মানে রাখে না। এবং কোনো বিশেষ জাতি, বর্ণ ধৰ্ম । কোনো সার্টিফিকেট, কাজের অভিজ্ঞতা, শিক্ষাগত যোগ্যতা বা ফর্মাল ডিগ্র্রী দরকার পড়ে না। কোম্পানির সিস্টেম ও প্রশিক্ষণ ব্যবস্থা নিষ্ঠার সঙ্গে মেনে চললেই হল।
সেই সঙ্গে এতে কোনো সেই রকম স্থান দরকার পড়ে না। যে কোনো স্থান অর্থাৎ সে পাহাড়ি এলাকা দুর্গম এলাকা তার কোনো মানে রাখে না। এবং কোনো বিশেষ জাতি, বর্ণ ধৰ্ম । কোনো সার্টিফিকেট, কাজের অভিজ্ঞতা, শিক্ষাগত যোগ্যতা বা ফর্মাল ডিগ্র্রী দরকার পড়ে না। কোম্পানির সিস্টেম ও প্রশিক্ষণ ব্যবস্থা নিষ্ঠার সঙ্গে মেনে চললেই হল।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন