নেটওয়ার্ক মার্কেটিং কি
বন্ধুরা !
এর আগের দিন আমরা আলোচনা করেছিলাম নেটওয়ার্ক মার্কেটিং কি সেই বিষয়ে। বিষয়টা আরো ভালোভাবে বোঝার জন্য আসুন আজকে আমরা আলোচনা করি ট্রাডিশনাল মার্কেটিং ( চিরাচরিত পদ্ধতি) নিয়ে।
যে সিস্টেম এর মাধ্যমে আমরা দৈনন্দিন প্রয়োজনীয় পণ্য আমরা ব্যবহার করে থাকি। সেগুলো আমাদের কাছে কিভাবে এসে পৌঁছায়।
ধারা যাক যে কোনো একটা ১০ টাকা দামের সাবান যা আমরা প্রতিদিন কম বেশি সকলেই ব্যবহার করি। নিজেকে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখার জন্য। এই সাবান তৈরি করছে কোনো না কোনো কোম্পানি। যার কারখানা রয়েছে দিল্লি,হরিয়ানা বা হিমাচল প্রদেশ বা অন্য কোনো রাজ্যে। এখন এই সাবান আমাদের কাছের দোখানে কিভাবে এসে পৌঁছায়।
কোম্পানি তার নিজস্ব কারখানাতে সাবানটা উৎপাদন করে। তারপর সেটা পদ্ধতি বা সিস্টেম অনুযায়ী চলতে থাকে নিন্মোক্ত ভাবে -
প্রথমত C & f এজেন্ট এর কাছে। তার পর স্টেট ডিলার ,সিটি ডিলার, হোলসেলর ও রেটেলর অবশেষে কাস্টমার অর্থ্যাৎ আমাদের কাছে। মোটামুটি এটাই হল মাধ্যম বা পদ্ধতি।
নেটওয়ার্ক মার্কেটিং পদ্ধতিতে ডিস্ট্রিবিউটর বা কাস্টমার প্রোডাক্ট কেনে, নিজে ব্যবহার করে। তারপর বন্ধু বান্ধব আত্মীয় পরিজনকে প্রোডাক্টটির প্রমোশন বা Recommendation করেন বা বিষয়ে জানান। এইভাবেই প্রোডাক্ট সমন্ধে মুখে মুখে প্রচার হয়। এই বিজিনেসকে তাই একাধারে ওয়ার্ড অফ মাউথও বলা হয়।
যখনই এতগুলো স্টেজ (ধাপ) পার হয়ে প্রোডাক্টটি আসছে স্বভাবতই প্রতি স্টেজে (ধাপে) একটা খরচ বা চার্জ ব্যয় করতে হয়। এর সঙ্গে প্রোডাক্টটির খবর বা গুনাগুন উপভোক্তাদের জানানোর জন্য বিজ্ঞাপন বাবদ খরচ করতে হয়। বিভিন্ন সেলিব্রিটিকে দিয়ে। যার মাধ্যমে আমরা প্রোডাক্টটি সম্বন্ধে জানতে পারি । এর ফলে প্রোডাক্টটির প্রকৃত দামের সঙ্গে কোম্পানির প্রফিট এবং বিভিন্ন ধাপের চার্জ ধরে প্রোডাক্ট মেক্সিমাম রিটেল প্রাইস(MRP) বেড়ে যায়। ১০০ টাকা দামের পণ্যটি ২০০ টাকা দামের হয়। আমাদের কাস্টমারদের এই দামেই কিনতে হয়।
যে সিস্টেম এর মাধ্যমে আমরা দৈনন্দিন প্রয়োজনীয় পণ্য আমরা ব্যবহার করে থাকি। সেগুলো আমাদের কাছে কিভাবে এসে পৌঁছায়।
ধারা যাক যে কোনো একটা ১০ টাকা দামের সাবান যা আমরা প্রতিদিন কম বেশি সকলেই ব্যবহার করি। নিজেকে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখার জন্য। এই সাবান তৈরি করছে কোনো না কোনো কোম্পানি। যার কারখানা রয়েছে দিল্লি,হরিয়ানা বা হিমাচল প্রদেশ বা অন্য কোনো রাজ্যে। এখন এই সাবান আমাদের কাছের দোখানে কিভাবে এসে পৌঁছায়।
কোম্পানি তার নিজস্ব কারখানাতে সাবানটা উৎপাদন করে। তারপর সেটা পদ্ধতি বা সিস্টেম অনুযায়ী চলতে থাকে নিন্মোক্ত ভাবে -
প্রথমত C & f এজেন্ট এর কাছে। তার পর স্টেট ডিলার ,সিটি ডিলার, হোলসেলর ও রেটেলর অবশেষে কাস্টমার অর্থ্যাৎ আমাদের কাছে। মোটামুটি এটাই হল মাধ্যম বা পদ্ধতি।
নেটওয়ার্ক মার্কেটিং পদ্ধতিতে ডিস্ট্রিবিউটর বা কাস্টমার প্রোডাক্ট কেনে, নিজে ব্যবহার করে। তারপর বন্ধু বান্ধব আত্মীয় পরিজনকে প্রোডাক্টটির প্রমোশন বা Recommendation করেন বা বিষয়ে জানান। এইভাবেই প্রোডাক্ট সমন্ধে মুখে মুখে প্রচার হয়। এই বিজিনেসকে তাই একাধারে ওয়ার্ড অফ মাউথও বলা হয়।
যখনই এতগুলো স্টেজ (ধাপ) পার হয়ে প্রোডাক্টটি আসছে স্বভাবতই প্রতি স্টেজে (ধাপে) একটা খরচ বা চার্জ ব্যয় করতে হয়। এর সঙ্গে প্রোডাক্টটির খবর বা গুনাগুন উপভোক্তাদের জানানোর জন্য বিজ্ঞাপন বাবদ খরচ করতে হয়। বিভিন্ন সেলিব্রিটিকে দিয়ে। যার মাধ্যমে আমরা প্রোডাক্টটি সম্বন্ধে জানতে পারি । এর ফলে প্রোডাক্টটির প্রকৃত দামের সঙ্গে কোম্পানির প্রফিট এবং বিভিন্ন ধাপের চার্জ ধরে প্রোডাক্ট মেক্সিমাম রিটেল প্রাইস(MRP) বেড়ে যায়। ১০০ টাকা দামের পণ্যটি ২০০ টাকা দামের হয়। আমাদের কাস্টমারদের এই দামেই কিনতে হয়।
অন্যদিকে ডাইরেক্ট সেলিং বা নেটওয়ার্ক মার্কেটিংয়ে কোম্পানি থেকে ডেলিভারি সেন্টার। সেখান থেকে কাস্টমার বা কোম্পানি অনুমোদিত ডিস্ট্রিবিউটর কাছে পৌঁছয়। মাঝখানে কোনো স্টেজ বা ধাপ থাকে না, বলে বাড়তি খরচ হয় না। যা মার্জিন থাকে কোম্পানি সেই অর্থ ডিস্ট্রিবিউটরদের মধ্যে কমিশন বা ইনসেনটিভ হিসাবে বিতরণ করে।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন