পোস্টগুলি

জুলাই, ২০২৫ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

দেখার দৃষ্টিকোণ

 . ..যে-কোনও চিন্তা আপনাকে তেজস্বী করে ,তাহাই গ্রহণ করিতে হইবে; এবং যাহা দুর্বল করে, তাহাই পরিত্যাগ করিতে হইবে।                                                                                                                                                                                                                         - স্বামী বিবেকানন্...

নেটওয়ার্ক মার্কেটিং ইন্ডাস্ট্রিতে ব্যবহৃত কিছু ওয়ার্ড বা শব্দ

  Hi বন্ধুরা !  কেমন আছেন? আশাকরি সকলেই ভালো আছেন, সুস্থ আছেন।  আমরা নেটওয়ার্ক মার্কেটিং ইন্ডাস্ট্রিতে ফিল্ড লেভেলে টিমের সঙ্গে কাজ করতে  গিয়ে, বা বিভিন্ন সময় আলাপ আলোচনাতে,  কিছু ইংরাজি ওয়ার্ড বা শব্দ প্রায়শই অহরহ শুনতে পাই ব্যবহার করি। যেগুলো আবছা বা পরিষ্কার ভাবে না জানার জন্য বা সময় মত স্মরণে না আসার জন্য। অনেকসময় অস্বস্থিকর পরিস্থিতি বা বিড়ম্বনায়  পড়ি। প্রথম প্রথম অর্থাৎ ব্যবসার শুরুর দিকে এর সামনা সামনি আমরা কমবেশি প্রত্যেকেই পড়েছি। পড়তে হয়।  আসুন আজকে আমরা সেইসব বহুল ব্যবহৃত ইংরেজি শব্দ গুলোর বাংলা অর্থ বোঝার চেষ্টা করি।  Sponsor ID (স্পন্সর  আইডি ) : যার আইডি এর সাহায্যে বা মাধ্যমে আমি কোম্পানিতে যোগদান (জয়েন)করেছি।  Upline (আপলাইন ) :যিনি আমার উপরে আছেন এবং যার মাধ্যমে আমি বিজিনেসে যোগদান করেছি বা যিনি এই বিজিনেসে যোগদান করিয়েছেন। এবং ব্যবসাতে এগিয়ে যাওয়ার জন্য সর্বদা আমাকে সাহায্য সহযোগিতা করে থাকেন ।  Downline (ডাউনলাইন ): যিনি আমার মাধ্যমে বা আমার টিমের মাধ্যমে  বিজিনেসে যোগদান করেছেন। এবং আ...

নেটওয়ার্ক মার্কেটিং কেন করব

বন্ধুরা! আসুন আজকে আমরা নেটওয়ার্ক মার্কেটিং কেন করব। এই বিষয়ে আলোচনা করি।  ১. মানি ফ্রীডম (Money Freedom): আমরা কে না চাই আর্থিক স্বাচ্ছন্দ। আমরা প্রত্যেকেই চাই মানি ফ্রীডম। আর্থিক স্বাধীনতা। আর এই জন্যেই আমরা প্রত্যেকেই সারাজীবন ধরে কোন না কোন কাজ করে চলি। সে জব হোক, ব্যবসা বানিজ্য,চাষবাস হোক বা অন্য কোন সার্ভিস দেওয়া হোক। কিন্তু বাকি সব প্লাটফর্মে  নির্দিষ্ট কাজের জন্য নির্দিষ্ট পারিশ্রমিক পাওয়া যায়। কিন্তু নেটওয়ার্ক মার্কেটিং বা ডাইরেক্ট সেলিং প্লাটফর্মে কোন নির্দিষ্ট পারিশ্রমিক বলে কিছু নাই। আমি যত পরিমান টাকা রোজগার করতে চাই, তত পরিমানে করতে পারি। এমন কি একটা সময়ের পর আমি সক্রিয় ভাবে কাজ না করলেও  আমার ইনকাম আসতে  থাকে। এমনকি আমার অবর্তমানে আমার নমিনি ইনকাম পেয়ে থাকবে।  ২। টাইম ফ্রীডম (Time Freedom): সুনির্দিষ্ট কাজের জন্য। নির্দিষ্ট সময় বাঁধা থাকে। এই জন্য আমাদের সেই হিসাবে সময় দিতে হয়। সময় নিয়ে আমাদের নিজস্ব কোনো স্বাধীনতা থাকে না। বস বা মালিকের নিয়ম মত চলতে হয়। আর এখানে আমি আমর দরকার মত সময় কাজ করতে পারি। পছন্দ মত, চাহিদা মত, কাজ করতে পারব। কাউকেও জবাবদ...

ট্রাডিশনাল মার্কেটিং ব্যবস্থা

বন্ধুরা!  আশাকরি। নেটওয়ার্ক মার্কেটিং বিষয়টা নিয়ে আমাদের বোঝার ক্ষেত্রে আর কোনো অসুবিধা থাকার কথা নয়।  তবুও তুলনামূলক ভাবে আরও একবার দেখে নেওয়া যাক ট্রাডিশনাল মার্কেটিং ও নেটওয়ার্ক মার্কেটিং বিষয়ে।  আমরা জানি বা দেখতে পায়। ট্রাডিশনাল মার্কেটিং ব্যবস্থাপনায় যে বিষয়গুলো একান্ত ভাবে প্রয়োজন পড়ে বা দরকার হয়।        সেগুলো হল : - ১। স্থান : যে স্থানে দোকান চালাবো।  অর্থাৎ এমন এক স্থান যেখানে লোকজনের সমাগম বা আসাযাওয়া বেশি থাকে। দিনের বেশির ভাগ সময় বা বিশেষ বিশেষ দিনে ।  ২। কার্যকরী মূলধন : দোকান চালানোর জন্য বা দিনের পর দিন কাস্টোমারদের যে প্রয়োজন পড়ে।  সেই সব পণ্যদ্রব্য সব সময়ে যোগান দেওয়ার  রাখার জন্য তা গচ্ছিত রাখতে হবে। যার জন্য বেশি পরিমানে পুঁজির দরকার।  ৩।  বিনিয়োগ : এই ব্যবসাতে এক বড় বা বেশি পরিমানে অর্থ বিনিয়োগ করতে হয়।  ৪। মালের মজুত : এছাড়াও বেশি বেশি করে চাহিদা ভিত্তিক মালের বড় মজুত রাখার দরকার পড়ে।  ৫। লোকশক্তি : এই ব্যবসা চালানোর জন্য দক্ষ লোকজন রাখতে হবে। সেটা আবার দরকার ভিত্তিক বিশেষ বিষ...

নেটওয়ার্ক মার্কেটিং কি

বন্ধুরা ! এর আগের দিন আমরা আলোচনা করেছিলাম নেটওয়ার্ক মার্কেটিং কি সেই বিষয়ে। বিষয়টা আরো ভালোভাবে বোঝার জন্য আসুন আজকে আমরা আলোচনা করি ট্রাডিশনাল মার্কেটিং ( চিরাচরিত পদ্ধতি) নিয়ে।  যে সিস্টেম এর মাধ্যমে আমরা দৈনন্দিন প্রয়োজনীয় পণ্য আমরা ব্যবহার করে থাকি। সেগুলো আমাদের কাছে কিভাবে এসে পৌঁছায়।  ধারা যাক যে কোনো একটা ১০ টাকা দামের সাবান যা আমরা প্রতিদিন কম বেশি সকলেই ব্যবহার করি।  নিজেকে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখার জন্য। এই সাবান তৈরি করছে কোনো না কোনো কোম্পানি। যার কারখানা রয়েছে দিল্লি,হরিয়ানা বা হিমাচল প্রদেশ বা অন্য কোনো রাজ্যে। এখন এই সাবান আমাদের কাছের দোখানে কিভাবে এসে পৌঁছায়।  কোম্পানি তার নিজস্ব কারখানাতে সাবানটা উৎপাদন করে। তারপর সেটা পদ্ধতি বা সিস্টেম অনুযায়ী চলতে থাকে নিন্মোক্ত ভাবে - প্রথমত C & f  এজেন্ট এর কাছে। তার পর স্টেট ডিলার ,সিটি ডিলার, হোলসেলর  ও  রেটেলর  অবশেষে কাস্টমার অর্থ্যাৎ আমাদের কাছে। মোটামুটি এটাই হল মাধ্যম বা পদ্ধতি।  নেটওয়ার্ক মার্কেটিং পদ্ধতিতে ডিস্ট্রিবিউটর বা কাস্টমার প্রোডাক্ট কেনে, নিজে ব্যবহার করে। তারপর বন...

নেটওয়ার্ক মার্কেটিং কি

 Hi বন্ধুরা ! কেমন আছেন? আশাকরি ভালো আছেন। সুস্থ আছেন।  আসুন আজকে আমরা নেটওয়ার্ক মাকেটিং নিয়ে আলোচনা করি। প্রথমত নেটওয়ার্ক মার্কেটিং কি  বোঝার চেষ্টা করি।  একে বিভিন্ন নাম বা বিভিন্ন ভাবে আমরা জানি বা শুনে থাকি। যেমন -নেটওয়ার্ক মার্কেটিং , মাল্টিলেভেল মার্কেটিং ও ডাইরেক্ট সেলিং। কিন্তু নাম আলাদা আলাদা হলেও  বিষয়বস্তু এক। একই সিস্টেমকে বোঝানো হয়।  মূলত, এটা এক মাকেটিং কৌশল বা পদ্ধতি যাকে মাধ্যম করে কোনো পণ্যদ্রব্য (প্রোডাক্ট ) বা পরিষেবা (সার্ভিস ) কোম্পানি থেকে উপভোক্তার কাছে পৌঁছে দেওয়া হয়। আসুন, এক উদাহরণ এর সাহায্যে বোঝার চেষ্টা করি।   ট্রাডিশনাল(চিরাচরিত) সিস্টেম  বা পদ্ধতি আমরা সকলেই জানি। কেননা আমরা জন্ম থেকে মৃত্যু পর্যন্ত  জীবন ধারণ ও সমাজের নিয়মে সারা জীবন কিছু না কিছু পণ্য কিনে থাকি। আর সেগুলো কাছাকাছি দোকান বা মার্কেট থেকে কিনে থাকি। এই যে পণ্য বা প্রোডাক্ট আমরা সামনা সামনি দোকান বা মার্কেট থেকে পায়। প্রোডাক্টটি কোম্পানি থেকে বিভিন্ন সিস্টেম বা লেভেল অতিক্রম করে আমাদের কাছে পৌঁছায়। যা আমরা প্রয়োজন ভিত্তিক দোকান থেকে সংগ্রহ করি...

সফলতার জন্য -২

বাজ পাখি। আমরা অনেকে শঙ্খ চিল বলেই জানি বা চিনি। বিশেষ করে যারা গ্রামীণ এলাকাতে বসবাস করে থাকি। তারা প্রায়শই দেখতে পাই। এই পাখিটিকে।  এর বিশেষ শক্তি সম্বন্ধে আমরা পরিচিত। এ কি দক্ষতায় লক্ষ্য বস্তুকে আক্রমন করে। কিছু বুঝে ওঠার আগেই শিকারকে শিকার করে নিয়ে যায়। ভাবতে  অবাক লাগে। বিশেষ করে তাঁর ডানার শো শো শব্দ, যখন সে শিকার ধরতে আকাশ থেকে মাটির কাছাকাছি মুহূর্তে নেমে আসে। তা ভয় ধরিয়ে দেওয়ার মত।  এরা বহু দূর বা উঁচু থেকে শিকার কে টার্গেট করে এবং নিমেষে শোঁ করে নেমে আসে এবং ছোঁ মেরে শিকার করে খুব উঁচু গাছের উপর নিরাপদ জায়গায় নিয়ে যায়। আমরা এও জানি যে এদের দৃষ্টিশক্তি,দুই ডানা ,ঠোঁট  ও পায়ের নখের শক্তি বা জোর অসাধারণ। এরা একবার যে শিকারকে ঠোঁট ও পায়ে ঝাপ্টে ধরে। সেটা ফস্কে যায় না। সেটা তাঁর ওজনের চাইতে বেশি হলেও না।    সময়ের সঙ্গে সঙ্গে ,সেই বাজ পাখিরও  শক্তি একদিন কমতে থাকে। সেই শারীরিক দক্ষতা ক্ষিপ্রতা আলগা হতে থাকে।   ধীরে ধীরে শিকার ঠিক মত ধরতে পারে না।  নিয়মিত শিকার করতে পারে না। শিকার না করতে পারার জন্য, প্রায় দিন অনাহারে কাটে।  সে ...

সফলতার জন্য - ১

বন্ধুরা, কে কেমন আছেন। আশাকরি ভালো আছেন, সুস্থ আছেন।  জীবনে চলার পথে আমরা প্রত্যেকেই কোন না কোন সময় ব্যর্থতা হতাশা অনুভব করি। ভেঙে পড়ি। জীবনের প্রতি বিতশ্রদ্ধ হয়। পরিস্থিতি,ভাগ্যকে দোষারুপ করি। কিন্তু একটা কথা আমাদের মনে  রাখলে, বোধহয়  হতাশা আমাদের জীবন যুদ্ধে হার মানাতে পারবে না। কেননা - আমাদের জন্ম কোথায় হয়েছে। গরিব পরিবারে। ধনী পরিবারে। উঁচু জাতি, নিচু সম্প্রদায়ে।  আমাদের গায়ের রং কালো না ফর্সা। আমরা ভালো শিক্ষার সুযোগ পেয়েছি, কি পাই নি। এটা আমাদের পিতা মাতা আত্মীয় পরিজন কি পরিবেশে আমাদের  প্রতিপালন করেছেন বা আমাদের জন্ম বা  বড় হয়েছি।  সেটা আমাদের হাতে ছিল না।  সেটা আমাদের ইচ্ছা অনুযায়ী বা চাহিদা মতাবিক ছিল না। মোদ্দা কথা পরিস্থিতি পরিবেশ প্রতিকূল না অনুকূল ছিল। তা আমরা মেনে নিতে বাধ্য হয়েছি।   কিন্তু, যা আমাদের হাতে আছে, সেটা হল ,আমাদের সময় এবং কাজ ।  যা আমরা নিজেদের ইচ্ছে মত ব্যবহার করতে পারি। শুধু নুন্যতম রোজগার, বেঁচে থাকার জন্যই কাজ নয়। আমাদের জীবনকে এক নতুন উচ্চতাই নিয়ে যেতে পারি, সেটা একান্তই আমাদের হাতে। বন্ধুরা ,আসুন আমর...

সাফল্যের জন্য পরিকল্পনা- ২

বর্তমান সময়ে আমরা প্রত্যেকেই ব্যস্ত। অতি ব্যস্ত। আমাদের কাছে সময়ের খুব অভাব। বন্ধুদের সঙ্গে আলোচনাতে আমরা তুলে ধরি সময়ের কথা।  সময়ের অভাবের কথা। আমরা এটাও তুলে ধরি , দিন রাত মিলিয়ে যে ২৪ ঘন্টা। সেটাও মাঝে মাঝে কম পড়ে । আমাদের দৈনন্দিন কাজ শেষ করতে। কিন্তু সত্যিই কি তাই ! আসুন একবার  ফিরে দেখা যাক। প্রত্যেকের জন্যই ২৪ ঘন্টা। যেমন দেশের প্রধানমন্ত্রী, রিলায়েন্স কর্নধার ,টাটা, আম্বানি, মিলিনিয়র, বিলিনিয়ের এদের জন্যও ২৪ ঘন্টায় সময়।  এই সময়টাকেই ভালোভাবে পরিকল্পনা করে খরচ করেন। আর তাতেই তাঁরা নিজেদের আর্থিক ও সামাজিক ভাবে কোন স্তরে নিয়ে গেছেন, তা আমরা সকলেই জানি।  এই ২৪ ঘন্টা সময়কে, যদি আমরা একটু ভেঙে ভেঙে  দেখি। তাহলে কিরকম দাঁড়ায়।  প্রথমেই আসা যাক। আমাদের স্বাস্থ্য বিষয়ে। আমাদের শরীর স্বাস্থ্যকে স্বাভাবিক মোটামুটি নীরোগ  রাখার জন্য, পর্যাপ্ত ঘুমের খুবেই প্রয়োজন। তাই আমাদের কমপক্ষে ৮ ঘন্টা ঘুমের প্রয়োজন। এই প্রয়োজনটা  ব্যক্তি বিশেষে আলাদা আলাদা হতে পারে। কারো কম। কারো বেশি।  বাকি ৮ ঘন্টা কাজের জন্য। যারা সরাসরি কোন না কোন জব বা সেলফ এমপ্ল্যামেন্ট...

সাফল্যের জন্য পরিকল্পনা

আপনি জীবনে অনেক উপরে উঠতে ইচ্ছুক। অনেক অর্থ উপার্জন করতে চান। কিন্তু এই সম্বন্ধে আপনার সঠিক, স্পষ্ট  ও স্বচ্ছ  ধারণা আছে কি ? এই সম্পর্কে আপনার, এক সঠিক ধারণা থাকা উচিত যে ,আমি বর্তমানে কোথায় আছি। এবং কোথায় যেতে চাই। অর্থাৎ যাত্রা পথের শেষে কোথায় পৌঁছাতে ইচ্ছু ক। আমার জীবন, সেই সঙ্গে আমার ফ্যামিলি সদস্যদের জীবন, কিরূপ দেখতে চাই।  তাদের অর্থনৈতিক, সামাজিক অবস্থা কি রকম হবে ,তা দেখতে চান । সর্বোপরি ভবিষ্যতে কত  টাকা রোজগার করতে চান।  যেমন মাসে ১০০০, ৫০০০,১০০০০,২০০০০,৫০০০০ বা ১০০০০০ টাকা। বা তারও বেশি।  এই সম্পর্কে এক স্পষ্ট  ও স্বচ্ছ  ধারণা থাকা। এই ধারণা সঠিক স্বচ্ছ  ও স্পষ্ট  না থাকলে,আমাদের অন্ধকারে হাতড়াতে হবে।  আমাদের সারা জীবন কাটাতে হবে, লক্ষ্যহীন অন্ধকারের মধ্যে।  অন্ধকারের  মধ্যে জীবন কাটানো, এর চাইতে আর কিছু দুঃখের হতে পারে না। তাই কোথায় চলেছেন কত  টাকা রোজগার করতে চান তা স্বচ্ছ ও স্পট ভাবে মনে মনে ছবি আঁকুন। অথবা খাতাতেও  লিখে রাখতে পারেন।  এর পর পরিকল্পনা তৈরি করুন। লক্ষ্য মাত্রা ঠিক করুন...

সফলতার জন্য

ব ন্ধুরা , সফল কে না হতে চাই।  আমরা প্রত্যেকেই জীবনে সফল হতে চাই। যে, যে ক্ষেত্রেই  আমরা কাজ করি না কেন। সেখানেই সর্বচ্চো স্থানে পৌছাতে চাই। এই চাওয়া বা প্রত্যাশা দোষের কিছু  না।  বরঞ্চ এই খিদেটাই আমাদের ভালো। আরোও  ভালো। কাজ করতে উদ্বুদ্ধ করে। আমাদের জীবন যুদ্ধে এগিয়ে যেতে। সব সময় অনুপ্রেরণা যোগায়।  কিন্তু প্রত্যেক সফলতা কুরবানী প্রত্যাশা করে। কুরবানী দিতে হয় সখ, আল্লাদ, আমোদ, প্রমোদ ফালতু অবকাশ জীবন যাপন। সেটাই আমরা দিতে কুন্ঠিত হয়। আমরা জীবনে কোনো ত্যাগ শিকার না করেই সফলতা পেতে চাই। এবং তাও  অতি শীঘ্র। আমাদের ধর্য্য সহিংসুতা কম।  আমরা ধর্য্যের সঙ্গে অপেক্ষা করতে চাই না। আর এখানেই যত গন্ডগোল! আসুন। আরও  একবার গুরু শিষ্যের গল্পটা স্মরণ করি।  এক শিষ্য। একদিন গুরুদেবের আশ্রমে আসে।  গুরুদেব কুশল বিনিময়ের পর। শিষ্যকে  জিজ্ঞেস  করে।  জপ্ তপ চলছে কিরূপ।   আধ্যাতিক পথে কতদূর এগুনো গেলো। শিষ্য একটু ইতস্তত করতে থাকে। গুরুদেব অভয় দেন । শিষ্য বলে - সব কিছু ঠিক ঠাক  চলছে গুরুদেব।  কিন্তু এখনো সেইরূপ কোনো উন্ন...

আমরা পরমাত্মার সন্তান। আমরা সর্বশক্তিমান

  Hi  বন্ধুরা! কে কেমন আছেন।  আশাকরি সকলেই ভালো আছেন, সুস্থ আছেন! আসুন একটু খোশগল্প শুরু করি।  গভীর জঙ্গল। বিভিন্ন জীব জন্তু এক সঙ্গে বসবাস করে।  সেইরূপ একদল বাঘও বসবাস করে।  অন্যান্য জীব যেমন সারাদিন শিকার করে জীবিকা চালায়। সেইরূপ বাঘের দলও নিজের নিজের জীবন চালানোর  জন্য। তাদেরও বেঁচে থাকতে শিকার করতে হয়।  একদিন এক বাঘিনী শিকার করার জন্য, শিকার পাবার আশায়, এদিক ওদিক ঘুরতে ঘুরতে দল ছেড়ে একাকী জঙ্গলের অন্য দিকে চলে যায় ।  ঘুরতে ঘুরতে। হঠাৎ করে এক শিকারির সামনে পড়ে যায়।  শিকারী মেঘ না চাইতেই বৃষ্টির সুযোগ পাই। ভাবে এই সুবর্ণ সুযোগ  বাঘটাকে  স্বীকার করার। শিকারী যেই বাঘিনীর দিকে, তার অস্ত্র তাক করে, নিক্ষেপ করার জন্য তৈরি। সেই সময় বাঘিনী শিকারিতে দেখতে পাই। বাঘিনী প্রাণ বাঁচাতে ছুটতে শুরু করে। শিকারিও বাঘিনীর পিছন ধাওয়া করে। একজন প্রাণ বাঁচাতে আর একজন প্রাণ বধ করতে, সর্বশক্তি দিয়ে ছুটতে থাকে। প্রাণপন ছুটতে থাকে দুজনেই। ছুটতে ছুটতে গভীর জঙ্গল থেকে কখন তৃণভূমি অঞ্চলে এসে পড়ে। দুপক্ষের কেউ খেয়াল করে না।  ছুটতে ছুটতে বাঘিনীটি এক ...